হল্ট…
অন্ধকার থমকে দাঁড়ালো।
হাত উঁচু কোরে দাঁড়া, কী কী আছে কাছে?
পকেট হাতড়ে দ্যাখ, ভালো কোরে হাতড়া কোমর,
শুয়োরের বাচ্চা, শালা বানচোত মাল
রোজ রোজ এই পথে আসা কেন? এতো কি পিরিত?
ক’ষে লাগা, দুই ঘা লাগিয়ে দিলে টের পাবে বাছাধন-
হাতে দ্যাখ, ঘড়ি-টড়ি আছে?
নেই।
বুকের পকেটে টাকা, কলম-টলম?
নেই।
প্যান্টের পকেট দ্যাখ, আছে কিছু?
না, নেই।
তাহলে কাপড় খোল, খুলে রাখ সব।
নেই, তাও নেই।
বুকটা হাতড়ে দ্যাখ স্বস্তি-টস্তি কিছু আছে?
নেই- কিচ্ছু নেই।
নেই? শালা ফকিরের পুত, শালা খানকির ছেলে…
ঠা-ঠা কোরে হেসে ওঠে ঘন অন্ধকার,
শুধু এই ছায়া আছে, কিছু নেই আর॥
০৬/০৬/১৯৮০
মিঠেখালি, মোংলা।
Add comment